মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ ২০২৫, ০৫:০৩ অপরাহ্ন
মশাহিদ আহমদ : কমলগঞ্জ উপজেলার ১নং রহিমপুর ইউনিয়নের ছয়কুট এলাকায় ইউপি সদস্য মাহমুদ আলী ও আওয়ামীলীগ নেতা সুলেমান মিয়ার উপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ছয়কুট বাজার কালিমন্দিরে বিক্ষোভ ও মানবন্ধন কর্মসূচী পালন করেছে ৩নং ওয়ার্ডবাসীসহ স্থানীয় জনগণ আজ ১৯ জুন বিকাল ৩টায়। বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী আছকন্দর আলীর সভাপতিত্বে আয়োজিত মানবন্ধনে বক্তব্য রাখেন- ভুক্তভোগী সোলেমান মিয়া, আজরি উদ্দিন মেম্বার, ওয়াসিম মিয়া, মাও ঃ আবুল কাবের, সুলেমান মিয়া ও রুবেল মিয়া প্রমুখ। বক্তারা বলেন- এলাকার করম উদ্দিনের পুত্র হারুন রশীদ গংরা দীর্ঘদিন যাবত এলাকায় চাঁদাবাজি, নারী নির্যাতন, ভূমি দখল, মামলা মোকদ্দমা দিয়ে নিরীহ মানুষকে হয়ারানীসহ জোর জুলুম অত্যাচার করে আসছে। তাদের নির্যাতনের ভয়ে কেউ মুখ খুলছেনা। বড়চেগ গ্রামের চিহ্নিত সন্ত্রাসী একাধিক মামলার আসামী হারুন রশিদ, হাসান মিয়া, সুলতান মিয়া, মসুদ মিয়া, রামচন্দ্র পুর গ্রামের সিরাজ মিয়ার পুত্র শাহান মিয়া,মৃত রহিম কাজীর পুত্র আখলিছ মিয়া,বিষ্ণুপুর গ্রামের আখলিছ মিয়াসহ সংবদ্ব চক্র রহিমপুর ইউনিয়নে ত্রাসের রাজত্ব চালিয়ে যাচ্ছে। একের এক ঘটনায় কমলগঞ্জ থানা পুলিশের ভূমিকায় জনমনে উদ্যেগের সৃষ্টি হচ্ছে। এই সংবদ্ব সন্ত্রাসী চক্রটি ১নং রহিমপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ এর সভাপতি জুনেল আহমদ তরফাদারের অনুসারী। এদের ধারাবাহীক সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে জুনেল আহমদ তরফাদারের নিরব ভূমিকা সাধারণ মানুষের মনে ক্ষতের সৃষ্টি হয়েছে। সন্ত্রাসীদের বিরুদ্বে প্রশাসনের নিরব ভূমিকা পালনের অভিযোগ করেন বক্তারা। কমলগঞ্জে আওয়ামীলীগ নেতা সোলেমান মিয়ার উপর হামলা ছিল পরিকল্পত। সন্ত্রাসী হারুন রশিদ গংরা প্রানে হত্যার উদ্যেশ্যেই হামলা করে বলে সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ।